চক্ষুদানের দিন উত্তর কলকাতার এই অস্থায়ী রাজবাড়ির উৎসবে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন ঊর্মিমালা বসু, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়, বাদ গেলেন না কিশোরকুমার জুনিয়র ওরফে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও।
এত দিন পুজোর ফ্যাশনে নিজেকে নজরকাড়া করে তোলার হিড়িক ছিল আপনার, আমার। এবার সেই ট্রেন্ডেই গা ভাসালেন স্বয়ং মা দুর্গাও। স্বর্গ থেকে আনা প্রসাধনী নয়, মহালয়ার পুণ্য তিথিতে মৃন্ময়ীর চক্ষুদান হল মর্তের বাজার চলতি হাল ফ্যাশনের ল্যাকমে আইকনিক কাজল দিয়ে।
উত্তর কলকাতার পুজো বলতে যে নামগুলো তালিকার প্রথম সারিতে রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম আহিরীটোলা সার্বজনীন। ৭৯তম বর্ষে আহিরীটোলার থিম রাজবাড়ি, বনেদিয়ানাকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন উদ্যোক্তারা, তবে রাজা বা রাজ্যপাট, কোনওটাই না থাকলেও রাজবাড়ির দালানে ইতিউতি চোখে পড়ছে বিজ্ঞাপনের মাচা। আসলে এই বদলের যুগে পানপাতায় প্রদীপে পাতা কাজল নয়, হাল আমলের ট্রেন্ড মেনেই চলতে পছন্দ করছেন এ রাজবাড়ির মেয়ে বৌ-রা।
চক্ষুদানের দিন উত্তর কলকাতার এই অস্থায়ী রাজবাড়ির উৎসবে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন ঊর্মিমালা বসু, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়, বাদ গেলেন না কিশোরকুমার জুনিয়র ওরফে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও। তালিকায় ছিলেন রাজ চক্রবর্তী পত্নী শুভশ্রীও। শিল্পীকে ছাপিয়ে মায়ের চোখের কোলে কাজল পরিয়ে দিলেন তাঁরাও।
Facebook Comments