হায়দরাবাদের মহিলারা রাস্তায় নেমে এলাকার পুলিশকে রাখি পরালেন, মিষ্টি খাওয়ালেন, বাজি ফাটালেন। বললেন বারবার এটাই দেখতে চাই। আমাদের বুকে শান্তি নেমে এসেছে। ঘটনার ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত বা দেহের ময়না তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ হায়দরাবাদ পুলিশের পাশে। তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় বলেন, ঠিক হয়েছে। জেলে বসে ওরা বিরিয়ানি খাবে আর বাড়ির লোক চোখের জল ফেলে যাবে, এ চলতে পারে না। এনকাউন্টার হয়েছে, ঠিক হয়েছে, হওয়ার দরকার ছিল।
বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে খবরটা শুনেই মনটা ভাল হয়ে গেল। যেমনটি শাস্তির দরকার ছিল, ঠিক তেমনটিই হয়েছে। দেশে এমন ঘটনা ঘটলে অপরাধীদের সঙ্গে এমনই করা উচিত। কংগ্রেস সাংসদ কুমারী শৈলজা আর এক কদম এগিয়ে বলেছেন, উত্তরপ্রদেশ তো ধর্ষণের রাজধানী হয়ে রয়েছে। প্রশাসন ঠুঁটো। শুধু তো এই ঘটনা নয়, রোজ দেশের কোথাও না কোথাও এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যেকটা পরিবার বিচারের দাবিতে চোখের জল ফেলছে। ফলে এই ঘটনা মানুষকে স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক নেতারা ঘটনার মধ্যে জড়িয়ে নিজেদের স্বার্থের জন্য বহু বিচারকে বিলম্বিত করেন। তাদের জন্য হোক এটাই বার্তা।
সমাজবাদী সাংসদ জয়া বচ্চন বলেন, ধর্ষণকারীদের এটাই হওয়ার ছিল। ঠিক হয়েছে। বসপা সাংসদ মায়াবতী বলেন, উত্তরপ্রদেশ পুলিশ শিখুক তেলেঙ্গানার পুলিশের কাছে। ওদের সরকারি মেহমান বানিয়ে রেখে দিয়েছিল। এভাবে হয় নাকি! ঠিক হয়েছে।
Facebook Comments