শনিবার ঠাকুরনগরের বিজেপির সমাবেশ থেকে তিনি বলেন, সিএএ-র দাবি বারবার করেছি। কিন্তু সিএএ লাগু করা যায়নি বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরোধিতায়। কিন্তু মোদীজি যখন কথা দিয়েছেন, তখন সিএএ হবেই। দম থাকলে সিএএ আটকে দেখান। সিএএ হবেই। কেউ সিএএ আটকাতে পারবে না। ১৯৭১ সালের পর যে সমস্ত হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, শিখ ও খ্রিস্টানরা যাঁরা অত্যাচারিত হয়ে এ দেশে এসেছেন তাঁদের নাগরিকত্ব প্রদান করা হবে। মতুয়ারাও নাগরিকত্ব পাবেন।
পাশাপাশি, ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে, হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ মন্দিরে পুজো দেন শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি নন্দীগ্রামে হারিয়েছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি গণতান্ত্রিক ভাবে পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করবই।’মমতাকে তোপ দেগে তিনি আরও বলেন, ‘আমি সংসদীয় ব্যবস্থার প্রোটোকল-বিরোধীতা সবটা জানি। ওরা জানে না বলেই, যে মুখ্যমন্ত্রী দুদিন আগে নেতাজি ইন্ডোরে বলেছেন, এই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা চিঠি পাঠান টাকা আটকানোর জন্য, তার নাম মুখে আনতে ঘৃণা হয়, আর কাল নিজের থুতু নিজেই চেটেছেন; বলেছেন স্নেহের ভাই।’
শুভেন্দু বলেন, ‘তাও ছিলাম পাস্ট টেন্সে, এখন নেই। আমি নন্দীগ্রামে হারিয়েছি, পশ্চিমবঙ্গে আমি ওনাকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী করব, ঠাকুরবাড়িতে হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ মন্দিরের পবিত্র ভূমিতে দাঁড়িয়ে বলে গেলাম।’
Facebook Comments