ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে আমন্ড হল অন্যতম। কাজু পেস্তা কিসমিস আখরোটের পাশাপাশি আমন্ড সেরার সেরা। বাচ্চা থেকে বয়স্ক প্রায় সবাই আমন্ড খেতে পছন্দ করেন ও খানও। কারণ, আমন্ডে আছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, আইরন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার। আমন্ডের এই গুনাগুণের জন্য ডাক্তাররাও আমন্ড বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। এখন প্রশ্ন হল, আমন্ড বাদাম কি ভাবে খাবেন?
টক দই ভাল করে ফেটিয়ে তার উপর আমন্ডের টুকরো ছড়িয়ে খাওয়া যেতে পারে। গরমের সময় এইভাবে দই খেলে পেটের জন্যেও ভাল আর শরীরও ঠাণ্ডা থাকে।
আমন্ডে মাখন আর সামান্য লবন মাখিয়ে মাইক্রোওয়েভে বেক করে নিয়ে কৌটোয় রেখে দিতে পারেন। এটি হেলদি স্ন্যাক্সের কাজ করে।
দুধের সঙ্গে অনেকে চকলেট বা অন্যান ফ্লেভার মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন। সেখানে যদি আমন্ডের টুকরো ফেলে দেওয়া হয়। তবে সেই দুধ হয়ে উঠবে আরও পুষ্টিকর।
শুধু আমন্ডও খাওয়া যেতে পারে। রাতে ঘুমোতে যাবার আগে এক কাপ জলে ২ থেকে ৩ টি আমন্ড ভিজিয়ে রাখতে পারেন। পরের দিন সকালে উঠে, খালি পেটে ভেজানো আমন্ড বাদাম খেয়ে নিন। খালি পেটে আমন্ড খেলে এর দীর্ঘমেয়াদি ফল পাওয়া যায়।
Photo- choice.com.au
Facebook Comments